সোমবার, ০৯ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ০৫:৫০ অপরাহ্ন

বিদ্যুৎ উৎপাদনে বাস্তবসম্মত পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে : নসরুল হামিদ

নিজস্ব প্রতিবেদক / ১১৪ Time View
Update : মঙ্গলবার, ৩০ জানুয়ারী, ২০২৪

বিদ্যুৎ উৎপাদনে বাস্তবসম্মত পদক্ষেপ গ্রহণ করা হয়েছে। প্রচলিত জ্বালানির সঙ্গে সঙ্গে হাইড্রোজেন ও অ্যামোনিয়াও জ্বালানি হিসেবে কীভাবে ব্যবহার করা যায়, তা নিয়ে বিদ্যুৎ বিভাগ কাজ করছে বলে জানিয়েছেন বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদ।

তিনি আরও বলেন, নবায়ণযোগ্য উৎস থেকে প্রায় ১২ হাজার ৪৭ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ উৎপাদনের কার্যক্রম বিভিন্ন পর্যায়ে রয়েছে।

সোমবার (২৯ জানুয়ারি) বিদ্যুৎ ভবনে ‘বাংলাদেশের জন্য বিদ্যুৎ উৎপাদন প্রযুক্তির টেকনো-ইকোনমিক স্টাডি: চ্যালেঞ্জ এবং সম্ভাবনা’ শীর্ষক কর্মশালায় বক্তব্য রাখেন তিনি।

প্রতিমন্ত্রী বলেন, বাংলাদেশে নবায়ণযোগ্য জ্বালানির প্রসারে অকৃষি জমির প্রাপ্যতা অন্যতম প্রধান সমস্যা। অনশোর ও অফশোর বায়ু বিদ্যুৎ নিয়েও আমরা এগোচ্ছি। আমাদের অন্যতম প্রধান লক্ষ্য, সাশ্রয়ী মূল্যে নিরবচ্ছিন্ন বিদ্যুৎ দেওয়া। সঞ্চালন ও বিতরণ ব্যবস্থার আধুনিকায়ন ও গ্রিড সিনক্রোনাইজেশনকেও বিশেষ গুরুত্ব দেওয়া হয়েছে।

যুক্তরাষ্ট্রের প্রযুক্তি ও অর্থায়ন সংক্রান্ত কৌশলগত গবেষণা প্রদানকারী প্রতিষ্ঠান ব্লুমবার্গ এনইএফ বাংলাদেশে বিদ্যুৎ উৎপাদনের বিভিন্ন উৎস ও তার মূল্য নিয়ে গবেষণা কর্মশালায় উপস্থাপন করে। ব্লুমবার্গ-এর এশিয়া প্যাসিফিক অঞ্চলের প্রধান ড. আলী ইজাদী, দক্ষিণ এশিয়ার মার্কেট লিডার ইসু কিকুমা ও সিনিয়র অ্যাসোসিয়েট তারুণ বালাকৃশনান ব্লুমবার্গ-এর পক্ষে এই গবেষণাপত্র উপস্থাপন করেন।

তারা নবায়নযোগ্য জ্বালানির প্রসারে ইউটিলিটি স্কেলে নবায়নযোগ্য জ্বালানিকে সহায়তা করা, রুফটপ ও ভাসমান সোলার ব্যবহার বাড়ানো এবং ক্লিন প্রযুক্তির চাকরির জন্য প্রশিক্ষণের ওপর গুরুত্ব দেন।

তারা উল্লেখ করেন, কয়লার সঙ্গে এমোনিয়া বা প্রাকৃতিক গ্যাসের সঙ্গে হাইড্রোজেনের মিশ্রণে কার্বন নিঃসরণ কমানো গেলেও মূল্য অনেক বেশি পড়বে, অথচ সোলারের সঙ্গে ব্যাটারি বা বায়ুর সঙ্গে ব্যাটারি ব্যবহার অনেকটা সাশ্রয়ী।

এমআর


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

More News Of This Category
এক ক্লিকে বিভাগের খবর