স্বর্ণের বাজারে গত এক মাসের টানা উত্থান-পতন

সবশেষ গতকাল শনিবার ভরিতে ১ হাজার ১৭৮ টাকা বাড়িয়ে ২২ ক্যারেটের এক ভরি স্বর্ণের দাম ১ লাখ ১৮ হাজার ৪৬০ টাকা নির্ধারণ করেছে বাজুস। এ নিয়ে ৩১ দিনের ব্যবধানে দেশের বাজারে ১৬ বার স্বর্ণের দাম সমন্বয় করল বাজুস। যার মধ্যে ৯ বার দাম কমানো হয়েছে, আর বাড়ানো হয়েছে ৭ বার।
স্বর্ণের বাজারে গত এক মাসের টানা উত্থান-পতন শুরু হয়েছিল দাম বৃদ্ধির প্রবণতা দিয়েই। গত ১৮ এপ্রিল ভরিতে ২ হাজার ৬৫ টাকা বাড়িয়ে একভরি ২২ ক্যারেটের স্বর্ণের দাম নির্ধারণ করা হয় ১ লাখ ১৯ হাজার ৬৩৮ টাকা। যা এখন পর্যন্ত দেশের ইতিহাসে সর্বোচ্চ। এছাড়া ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ১৪ হাজার ২০২ টাকা, ১৮ ক্যারেটের প্রতি ভরি ৯৭ হাজার ৮৮৪ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছিল। তবে সনাতন পদ্ধতির স্বর্ণের দাম প্রতি ভরিতে ১ হাজার ৩৮৯ টাকা কমিয়ে নির্ধারণ করা হয়েছিল ৭৮ হাজার ৮০১ টাকা।
তবে রেকর্ড দাম নির্ধারণের পর একদিন বিরতি দিয়ে গত ২০ এপ্রিল স্বর্ণের দাম ভরিতে ৮৪০ টাকা কমানোর সিদ্ধান্ত নেয় বাজুস। স্থানীয় বাজারে ১ ভরি ২২ ক্যারেট স্বর্ণের দাম নির্ধারণ করা হয় ১ লাখ ১৮ হাজার ৭৯৮ টাকা। এছাড়া ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ১৩ হাজার ৩৯৭ টাকা, ১৮ ক্যারেটের প্রতি ভরি ৯৭ হাজার ১৯৬ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি স্বর্ণের দাম ৭৮ হাজার ২৪২ টাকা নির্ধারণ করা হয়।
দাম কমানোর পরদিন অর্থাৎ ২১ এপ্রিল স্থানীয় বাজারে ফের স্বর্ণের দাম বাড়ায় বাজুস। সেদিন ভরিতে ৬৩০ টাকা বাড়িয়ে ২২ ক্যারেটের এক ভরি স্বর্ণের দাম ১ লাখ ১৯ হাজার ৪২৮ টাকা নির্ধারণ করা হয়। এছাড়া ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ১৪ হাজার ৪ টাকা, ১৮ ক্যারেটের প্রতি ভরি ৯৭ হাজার ৭০৯ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি স্বর্ণের দাম ৭৮ হাজার ৬৬২ টাকা নির্ধারণ করা হয়।
তবে রেকর্ড দাম নির্ধারণের পর একদিন বিরতি দিয়ে গত ২০ এপ্রিল স্বর্ণের দাম ভরিতে ৮৪০ টাকা কমানোর সিদ্ধান্ত নেয় বাজুস। স্থানীয় বাজারে ১ ভরি ২২ ক্যারেট স্বর্ণের দাম নির্ধারণ করা হয় ১ লাখ ১৮ হাজার ৭৯৮ টাকা। এছাড়া ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ১৩ হাজার ৩৯৭ টাকা, ১৮ ক্যারেটের প্রতি ভরি ৯৭ হাজার ১৯৬ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি স্বর্ণের দাম ৭৮ হাজার ২৪২ টাকা নির্ধারণ করা হয়।
দাম কমানোর পরদিন অর্থাৎ ২১ এপ্রিল স্থানীয় বাজারে ফের স্বর্ণের দাম বাড়ায় বাজুস। সেদিন ভরিতে ৬৩০ টাকা বাড়িয়ে ২২ ক্যারেটের এক ভরি স্বর্ণের দাম ১ লাখ ১৯ হাজার ৪২৮ টাকা নির্ধারণ করা হয়। এছাড়া ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ১৪ হাজার ৪ টাকা, ১৮ ক্যারেটের প্রতি ভরি ৯৭ হাজার ৭০৯ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি স্বর্ণের দাম ৭৮ হাজার ৬৬২ টাকা নির্ধারণ করা হয়।
দেশের বাজারে স্বর্ণের দামের এমন টালবাহানা মূলত বিশ্ববাজারের দামের কারণেই ঘটছে বলে জানিয়েছে বাজুস। বাজুস স্ট্যান্ডিং কমিটি অন প্রাইসিং অ্যান্ড প্রাইস মনিটরিংয়ের চেয়ারম্যান ও বাজুস সহসভাপতি মাসুদুর রহমান সময় সংবাদকে বলেন, বিশ্ববাজারে দাম কিছুটা বাড়তির দিকে থাকায় স্থানীয় বাজারেও বাড়ছে তেজাবি স্বর্ণের (পিওর গোল্ড) দাম।
এদিকে, গত এপ্রিল মাসে বিশ্ববাজারে রেকর্ড ছুঁয়েছে স্বর্ণের দাম। ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতায় গত ১২ এপ্রিল লেনদেনের এক পর্যায়ে বিশ্ববাজারে প্রতি আউন্স স্বর্ণের দাম উঠে যায় ২৪৩১ দশমিক ৫১ ডলারে। তবে মাঝে কমলেও বর্তমানে সে ধারা আবারও ঊর্ধ্বমুখী।
এমএইচ