শনিবার, ২৭ এপ্রিল ২০২৪, ১০:০৬ অপরাহ্ন
শিরোনাম
সংগীতের প্রচার-প্রসারে কলের গানের অবদান অনেক– নাহিদ ইজাহার খান থাইল্যান্ড-বাংলাদেশ দ্বিপাক্ষিক বাণিজ্য বাড়ানোর আহ্বান: ড. হাছান মাহমুদ জনহিতকর প্রজেক্ট হলে টাকা সমস্যা নয়- ধর্মমন্ত্রী পার্বত্য শান্তিচুক্তি পাহাড়ের চিত্র বদলে দিয়েছে- পার্বত্য প্রতিমন্ত্রী সড়কে পানি ছিটানো ও বিনামূল্যে খাবার পানি সরবরাহের উদ্যোগ- মেয়র মোঃ আতিকুল ইসলাম নতুন প্রযুক্তি উদ্ভাবন ও নিরাপদ খাদ্য উৎপাদনের গবেষণার আহবান-প্রাণিসম্পদ মন্ত্রী বৈধ পথে রেমিটেন্স পাঠানোর আহ্বান: প্রবাসী কল্যাণ প্রতিমন্ত্রীর  ঝিনাইদহ-১ (শৈলকূপা) আসনে দলীয় মনোনয়ন সংগ্রহ করেছেন মোস্তাক জলবায়ু অভিযোজনে দ্বিগুণ সহায়তার সিদ্ধান্ত বাস্তবায়ন করতে হবে- সাবের হোসেন চৌধুরী বাংলাদেশের তথ্য ও সম্প্রচার প্রতিমন্ত্রী বৈঠক করেন মরিশাসের তথ্য প্রযুক্তি মন্ত্রীর সঙ্গে

২০২৪ সালের একুশে পদকের জন্য যারা আলোচনায়

নিজস্ব প্রতিবেদক / ১০৫২ Time View
Update : রবিবার, ২৮ জানুয়ারী, ২০২৪

১৯৫২ সালের একুশে ফেব্রুয়ারী মহান ভাষা আন্দোলনে শহীদদের স্মৃতির স্মরণে এবং তাদের আত্মত্যাগের মহিমা চিরজাগ্রত করে রাখতে ‘একুশে পদক’ নামে রাষ্ট্রীয় পদক প্রবর্তন করা হয়। প্রতি বছরের মতো এবার ২০২৪ সালেও বিভিন্ন ক্ষেত্রে গৌরবময় ও কৃতিত্বপূর্ণ অবদানের স্বীকৃতি হিসেবে গুণী ব্যক্তিদের একুশে পদক দিতে যাচ্ছে সরকার।

সংস্কৃতি মন্ত্রণালয় সূত্রে জানা গেছে, এবারের একুশে পদকের জন্য মোট ১৮৭ ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠানের নাম বাছাই সাব-কমিটির সভায় উপস্থাপন করা হয়। গত বছর ৫ ডিসেম্বর এসব নাম নিয়ে পর্যালোচনা করা হয়। অবশেষে ৩৮টি নাম প্রাথমিকভাবে মনোনয়ন দেয়া হয়েছে।

নির্ভরযোগ্য সূত্রে জানা গেছে, এবার একুশে পদকের জন্য মোট ৩৮ জনের নাম প্রস্তাব করা হয়েছে। এর মধ্যে ৩৫ জন সুধী ও ৩টি সংস্থা ও প্রতিষ্ঠান আলোচনায় রয়েছে। প্রস্তাবিত নাম নিয়ে ৩১ জানুয়ারি জাতীয় পুরস্কার-সংক্রান্ত মন্ত্রিসভা বৈঠক হওয়ার কথা রয়েছে। সে বৈঠকে আলোচনা ও পর্যালোচনা শেষে বৈঠকের সিদ্ধান্ত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার কাছে চূড়ান্ত অনুমোদনের জন্য পাঠানো হবে। প্রধানমন্ত্রী এ তালিকার মধ্য থেকে সংযোজন ও বিয়োজনের মাধ্যমে চূড়ান্ত অনুমোদন দেবেন।

সূত্রে জানা গেছে, প্রস্তাবিত ৩৮ জনের মধ্যে ভাষা আন্দোলনে অবদানের জন্য- হেমায়েতউদ্দিন আহমেদ, বীর মুক্তিযোদ্ধা হাতেম আলী মিয়া, মৌ. আশরাফুদ্দীন আহমদ এবং অধ্যাপক সৈয়দ আবদুস সাত্তার।

শিল্পকলায়-ম. হামিদ, ফাহমিদা খাতুন, বীর মুক্তিযোদ্ধা কল্যাণী ঘোষ, এন্ড্রু কিশোর (মরণোত্তর), ডলি জহুর, মীনা বড়ুয়া, নাসির আলী মামুন, জালালউদ্দিন খাঁ, জয়ন্তী লালা, শিবলী মোহাম্মদ, মো. ইয়াকুব আলী খান, ওস্তাদ নীরদ বরণ বড়ুয়া, খান মো. মুস্তফা ওয়ালিদ (শিমল মুস্তাফা), রূপা চক্রবর্তী এবং মনোরঞ্জন সরকার।

মুক্তিযুদ্ধের ক্ষেত্রে-গণহত্যা-নির্যাতন আর্কাইভ ও জাদুঘর, বীর মুক্তিযোদ্ধা ও কমান্ডার ফরিদা আক্তার।

সাংবাদিকতায়-ফরিদা ইয়াসমিন, মনজুরুল আহসান বুলবুল।

গবেষণায়-অধ্যাপক ড. আবু মো. দেলোয়ার হোসেন, শান্তিরঞ্জন ভৌমিক।

শিক্ষায়-বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় (ময়মনসিংহ), ড. রঙ্গলাল সেন (মরণোত্তর), প্রফেসর আবদুল খালেক ও জাগো ফাউন্ডেশন।

বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি ক্ষেত্রে-ন্যাশনাল টেলিকমিউনিকেশন মনিটরিং সেন্টার।

সমাজসেবায়-অধ্যাপক ডা. মো. শারফুদ্দিন আহমেদ, ডা. খালেকুজ্জামান (মরণোত্তর)।

ভাষা ও সাহিত্যে-মো. আবদুল মোহিত (মোহিত কামাল), মুহাম্মদ সামাদ, নাসরিন জাহান, মারুফুল ইসলাম, রুদ্র মুহম্মদ শহিদুল্লাহ (মরণোত্তর) ও মিনার মনসুর।

এদিকে সংস্কৃতি মন্ত্রণালয় কর্তৃক প্রস্তাবিত ৩৮টি নামের মধ্যে গত বছরের কয়েকজনের নামও অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে। অর্থাৎ গত বছর একুশে পদকের জন্য এদের নাম প্রস্তাব করা হয়েছিল। কিন্তু চূড়ান্ত অনুমোদনের সময় তারা বাদ পড়ে যান। যে কারণে আবার এবার তাদের নাম অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে।

এমআর


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

More News Of This Category
এক ক্লিকে বিভাগের খবর