বৃহস্পতিবার, ০২ মে ২০২৪, ০৮:১৫ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম
অতি বাম-অতি ডান সব এক হয়ে গেছে- প্রধানমন্ত্রী  গণমাধ্যমকে জলবায়ু সচেতনতা বৃদ্ধিতে অগ্রণী ভূমিকা পালনের আহ্বান পরিবেশমন্ত্রীর  দেশের প্রতি সর্বোচ্চ আনুগত্য নিয়ে কাজ করতে হবে – তথ্য-প্রতিমন্ত্রী অর্থনৈতিক সংকটের চ্যালেঞ্জ মোকাবেলা করে ঘুরে দাঁড়াচ্ছে বাংলাদেশ – সালমান এফ রহমান বাংলাদেশ সরকারের ভিশন-২০৪১ বাস্তবায়নে পাশে থাকবে চায়না বাংলাদেশের উন্নয়নে ইউরোপীয় ইউনিয়নের গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রয়েছে- পররাষ্ট্রমন্ত্রী রাজস্ব আয় বৃদ্ধির জন্য অটোমেশনের বিকল্প নেই- অর্থ প্রতিমন্ত্রী উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে সেনা মোতায়েনের সিদ্ধান্ত নেই : ইসি আলমগীর রেলের ভাড়া না বাড়ানোর আহ্বান তাপপ্রবাহ নিয়ে সুখবর দিলো আবহাওয়া অধিদপ্তর

জলবায়ু উন্নয়নে প্রয়োজনীয় অর্থ পেতে সরকার অংশীদারিত্ব গঠন করবে- পরিবেশমন্ত্রী সাবের চৌধুরী

নিজস্ব প্রতিবেদক / ১৯ Time View
Update : বৃহস্পতিবার, ১৮ এপ্রিল, ২০২৪

পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রী সাবের হোসেন চৌধুরী বলেছেন, জলবায়ু পরিবর্তন মোকাবেলায় প্রয়োজনীয় অর্থ পেতে সরকার বাংলাদেশ জলবায়ু উন্নয়ন অংশীদারিত্ব (বিসিডিপি) গঠন করতে যাচ্ছে। মন্ত্রী বলেন,  উন্নয়ন সংস্থাগুলো বিচ্ছিন্নভাবে নানা প্রতিষ্ঠানকে জলবায়ুর প্রভাব মোকাবেলায় অর্থ দিয়ে আসছে। এ ক্ষেত্রে কোন শৃংখলা না থাকায় সেই অর্থের সদ্ব্যবহার হচ্ছে না। সরকারের সাথে উন্নয়ন অংশীদারদের সম্পর্ক আরো শক্তিশালী করতে এই প্লাটফর্ম ভূমিকা রাখবে।
রাজধানীর হোটেল ইন্টারকন্টিনেন্টালে বাংলাদেশ ক্লাইমেট ডেভেলপমেন্ট পার্টনারশিপ (বিসিডিপি) বিষয়ে ডেভেলপমেন্ট পার্টনারদের সঙ্গে এক মতবিনিময় সভায় পরিবেশমন্ত্রী এ কথা বলেন।
অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর মুখ্য সচিব  তোফাজ্জেল হোসেন মিয়া।  অনুষ্ঠানে অন্যান্যের মধ্যে বক্তব্য রাখেন পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়ের সচিব ড. ফারহিনা আহমেদ এবং বাংলাদেশের এশীয় উন্নয়ন ব্যাংকের কান্ট্রি ডিরেক্টর এডিমন গিনটিং। মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব (জলবায়ু পরিবর্তন) ইকবাল আবদুল্লাহ হারুন বিসিডিপি বাস্তবায়নের নির্দেশনা উপস্থাপন করেন। এছাড়াও, বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ের সচিব ও উন্নয়ন সংস্থার প্রতিনিধিবৃন্দ বক্তব্য  রাখেন।
পরিবেশমন্ত্রী বলেন, ২০৫০ সালের মধ্যে জলবায়ু পরিবর্তন মোকাবেলায় বাংলাদেশের দরকার ৫৩৪ বিলিয়ন ডলার। বাংলাদেশ ডেলটা প্ল্যান বাবদ ৪৭ বিলিয়ন, ন্যাশনাল এডাপটেশান প্ল্যান বাবদ ২৩০ বিলিয়ন, মুজিব ক্লাইমেট প্রোসপারিটি প্ল্যান বাবদ ৯০ বিলিয়ন আর ন্যাশনাল ডিটারমাইন্ড কন্ট্রিবিউশন বাস্তবায়নে দরকার ১৭৬ বিলিয়ন ডলার।  আমাদের  লক্ষ্য অর্জনে সক্ষম করে এমন বিনিয়োগগুলি অর্জনের জন্য, আমরা উল্লেখযোগ্য অর্থনীতি এবং অংশীদারদের সাথে কাজ করতে আগ্রহী। উন্নয়ন সংস্থাগুলো এক সাথে কাজ করলে সমস্যার সমাধান সহজ হবে।
পরিবেশমন্ত্রী বলেন, এই অংশীদারিত্ব সরকারকে বৈশ্বিক জলবায়ু তহবিল থেকে জলবায়ু অর্থ সংগ্রহে সহায়তা করতে পারে, যার ফলে সামগ্রিক বৈশ্বিক জলবায়ু অর্থ কাঠামোর উন্নতি ঘটবে।  এটি অপরিহার্য যে সরকার এই সুযোগটিকে তার পূর্ণ সম্ভাবনার সাথে ব্যবহার করবে, কারণ এটি জলবায়ু পরিবর্তনের সাথে লড়াই করার এবং তার নাগরিকদের জন্য একটি টেকসই ভবিষ্যত নিশ্চিত করার দেশের ক্ষমতার উপর উল্লেখযোগ্য প্রভাব ফেলবে।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

More News Of This Category
এক ক্লিকে বিভাগের খবর